বর্তমান যুগে, ব্যক্তিগত তথ্য ও অনলাইন অ্যাকাউন্টের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বেগ ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে।
বিশেষ করে, সামাজিক মাধ্যম এবং ইমেইল হ্যাকিংয়ের ঘটনা গত কয়েক বছরে নাটকীয়ভাবে বেড়েছে।
প্রধান প্রতিবেদন অনুযায়ী:
- ২০২৪ সালে দেশজুড়ে হ্যাকিংয়ের অভিযোগ প্রায় ৩৫,৪৩৪টি রেকর্ড করা হয়েছে, যা পূর্বের তুলনায় লক্ষণীয় বৃদ্ধির ইঙ্গিত দেয়।
মূল কারণ ও চ্যালেঞ্জ:
- অর্থসার্থক উদ্দেশ্যে অপরাধীরা দুর্বল সুরক্ষা ব্যবস্থাকে লক্ষ্য করে।
- একই পাসওয়ার্ড পুনরায় ব্যবহার করা ব্যবহারকারীদের জন্য অতিরিক্ত ঝুঁকি সৃষ্টি করে।
সুরক্ষা ব্যবস্থার উন্নয়নের পদক্ষেপ:
মেটা (ফেইসবুক ও ইনস্টাগ্রামের মালিক) সহ বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান এখন টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন এবং ফেসিয়াল রিকগনিশন প্রযুক্তি গ্রহণ করে ব্যবহারকারীদের সুরক্ষিত রাখতে কাজ করছে।
বিশেষজ্ঞের মন্তব্য:
“সামাজিক মাধ্যম ও ইমেইল হ্যাকিং আজকের দিনে সবচেয়ে বেশি রিপোর্ট করা সাইবার অপরাধ, যার মোকাবিলায় আমাদের সুরক্ষা ব্যবস্থাকে ক্রমাগত শক্তিশালী করতে হবে।”
ব্যক্তিগত সতর্কতা:
- নিয়মিত পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করুন।
- দ্বিমাত্রিক প্রমাণীকরণ (টু-ফ্যাক্টর অথেনটিকেশন) ব্যবহার করুন।
- অজানা বা সন্দেহজনক লিঙ্ক এড়িয়ে চলুন।
অনলাইনে নিরাপত্তা নিশ্চিত করুন – সচেতন থাকুন, সুরক্ষিত থাকুন!
তো আজ এই পর্যন্তই। ভালো থাকবেন। বিদায়।